শনিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬

azadbd24.com: কেন বাংলাদেশের রাজপথে হিন্দি লেখায় নতুন বছর শুরু

azadbd24.com: কেন বাংলাদেশের রাজপথে হিন্দি লেখায় নতুন বছর শুরু https://facebook.com/akakishadhin.akakishadhin.com

কেন বাংলাদেশের রাজপথে হিন্দি লেখায় নতুন বছর শুরু

সংবাদ >>বাংলাদেশের রাজনীতি

azadbd24.com

 Dec, 2016

টুডে ডেস্ক 

উপরের ছবিটি সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। 

ছবিটি শেয়ার করে অনেকে লিখেছেন, এটা রাজধানী ঢাকার শাহবাগের রাস্তার ছবি ! হিন্দি ভাষায় ইংরেজী নববর্ষের শুভেচ্ছা জানাচ্ছে শাহবাগের রাজপথ !!

ড তুহিন মালিকের শেয়ার করা ছবিতে নানা জন নানান মন্তব্য করেছেন । 

জিয়াউদ্দিন লিখেছেন, 

এখানে শাহবাগীদের চেতনা জাগ্রত হবেনা, কারন শাহবাগীদের যারা সৃষ্টি করেছে ভাষাটাও যে তাদেরই। ভারত আর যাই করুক অন্তত বাংলাদেশে একটি কুলাঙ্গার প্রজন্ম সৃষ্টি করতে পেরেছে!

ভেনাস লিখেছেন, একটু অন্যদিকে ভাবেন... হিন্দি ভাষাকে আমরা জুতায় পিষে মারছি as like হিন্দি দালালদের 

মনিরুল হাসান লিখেছেন, যাহারা হিন্দি ভাষায় নববর্ষের শুভেচ্ছা লিখছে তাহারা আসলেই ভারত থেকে আগতও ভারতীয় তাই তারা তাদের ভাষাতেই লিখছে বর্তমানে ওদের সংখ্যা 

শরীফুল ইসলাম সাগর লিখেছেন, উনারা আমাদের পরম বন্ধু তাই উনাদের ভাষাতে না শুভেচ্ছা জানালে উনাদের মান থাকে?

azadbd24.com

মঙ্গলবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৬

ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত নিলেন বাংলাদেশের তিরিশ জন আলেম।গতকাল বাংলাদেশের রাজধানীর বিভিন্ন মাদ্রাসায় মিয়ানমারের নির্যাতিত মুসলমান হাফেজা তরুণিদেরকে ৩০ জন মাদ্রাসা পড়ুয়া আলেমের সাথে বিয়ে করার খবর পাওয়া গেছে। মাদ্রাসার নিজস্ব খরচে ও মহরে ফাতেমী ধার্য করে সম্পূর্ণ ইসলামী রীতিনীতি মেনে এ বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে বলে জানা যায়।

26 Dec, 2016

ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত নিলেন বাংলাদেশের তিরিশ জন আলেম।গতকাল বাংলাদেশের রাজধানীর বিভিন্ন মাদ্রাসায় মিয়ানমারের নির্যাতিত মুসলমান হাফেজা তরুণিদেরকে ৩০ জন মাদ্রাসা পড়ুয়া আলেমের সাথে বিয়ে করার খবর পাওয়া গেছে। মাদ্রাসার নিজস্ব খরচে ও মহরে ফাতেমী ধার্য করে সম্পূর্ণ ইসলামী রীতিনীতি মেনে এ বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে বলে জানা যায়।

যারা রোহিঙ্গা এসব হাফেজাদের বিয়ে করেন তারা সবাই মাওলানা ও কর্মক্ষম। আলেমদের একজনের সাথে কথা বলে জানা গেছে, তারা সম্পূর্ণ মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে ও ইসলামী বিধানকে সমুন্নত রাখতে সর্বোপরি অন্যান্য তরুণদের হৃদয়ে আগ্রহ সৃষ্টির লক্ষেই এ বিয়ে করেছেন। দেশীয় আইন মেনে বিয়ে করেছেন কিনা জিজ্ঞেস করলে তারা বলেন, অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে তাদেরকে পরিপূর্ণ দেশীয় আইন মেনে বিয়ে করেছি।

ভীনদেশী রোহিঙ্গা নারীকে বিয়ে করে কেমন অনুভব করছেন?একজন আলেম মহান রবের কাছে শুকরিয়া জ্ঞাপন করে বলেন, “জীবনটা কতদিনের? ভোগ বিলাস বা কতদদিনের? পরিশেষে একদিন চলেই যেতে হবে। দুইদিনের পৃথিবীতে যদি অল্প একটু দীনের খেদমাত করে যেতে পারি। তাহলে কেয়ামাতের দিন অন্তত নাজাতের একটি মাধ্যম পাওয়া যাবে বলে মনে করি। তাছাড়া বর্তমান প্রেক্ষাপটে রোহিঙ্গা অসহায় নারীদের বিয়ে করে আল্লাহর কাছে উত্তম প্রতিদান প্রত্যাশা করি। আল্লাহ যেনো আমাদেরকে উত্তম প্রতিদান দেন”। জানা গেছে,এখনও অনেক রোহিঙ্গা নারী অসহায় জীবন কাটাচ্ছেন।তাঁদের অনেকেই পবিত্র কুরআনের হাফেজা। কোনও মুসলিম যুবক যদি তাঁদের বিয়ে করে নেন তবে তাঁদের জীবনও খুশিতে কাটবে বলে অনেকের দাবি।তবে এই ঘটনায় আলেম সমাজের প্রসংসা করেছেন অনেকেই। এখনও যে খাঁটি ও ইসলাম দরদী বীর আলেম, মাওলানা আছেন তার প্রমান এই ঘটনা।

উৎসঃ   বিশ্ব আজাদী

রবিবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৬

অক্সিজেন মাস্ক খোলার পর ডাক্তারকে যা বললো আহত সেই শিশুটি!

ছোট্ট বাচ্চাটি হাসপাতালের ট্রলিতে শোয়া। বয়স চার বছরের মতো। ঢাকার আশকোনার জঙ্গি আস্তানায় ‘আত্মঘাতী’ বোমার স্প্লিন্টার তার শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ঢুকে গেছে। রক্তক্ষরন অনেক হয়েছে। মাথা, হাত ও পেটসহ শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ব্যান্ডেজ। নির্লিপ্ত চাহনিতে খুঁজছে বাবা-মা অথবা কোনো স্বজনকে। কিন্তু নেই পরিচিত একজনও। তাকে ঘিরে হট্টগোল। বন্দুকধারী পুলিশ, চিকিৎসক আর সাংবাদিকদের ভিড়।

From The Web আমরা মানুষের সেবায় নিয়যিত

@akazadbd24///শনিবার বেলা ২টার দিকে শিশুটিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসে পুলিশ। তখনই এ রকম একটা পরিস্থিতি তৈরি হয় তাকে ঘিরে। হাসপাতালে রাত সাড়ে ৯টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ঢাকা মেডিক্যালের অপারেশন থিয়েটারে শিশুটির শরীরে অস্ত্রপচার চলছিলো। জানা গেছে, শিশুটির সারা শরীরে স্প্লিন্টারের আঘাতের চিহ্ন দেখা গেছে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন শিশু কন্যাটির অবস্থা সংকটাপন্ন।

বিস্ফোরণে আহত হওয়ার পর শিশুটিকে প্রথমে কুর্মিটোলা হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল। পরে শিশুটিকে নাকে অক্সিজেনের নল লাগানো অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ক্যাজুয়ালটি ব্লকে নেওয়া হয়। সেখানকার চিকিৎসকেরা বলেন, শিশুটির হাত, পেট ও পায়ে ব্যান্ডেজ লাগানো ছিল। চিকিৎসকেরা অক্সিজেন মাস্ক খোলার পর সে তার নাম বলে সাবিনা, বাবা ইকবাল আর মা শাকিরা বলেও জানায় সে। এরপর তাকে অস্ত্রোপচারকক্ষে নেওয়া হয়।

কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের অতিরিক্ত উপকমিশনার ছানোয়ার হোসেন বলেন, ‘দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বেঁধে দেওয়া সময়ের দুই মিনিট আগে দরজা খুলে ওই নারী বেরিয়ে এলেন। আমি মনে মনে খুব খুশি হলাম, রক্তপাতহীনভাবে সবাই আত্মসমর্পণ করছে ভেবে। শিশুটিকে এক হাতে ধরে ওই নারী কেমন যেন রোবটের মতো হাঁটছিলেন। আমি কয়েকবার বললাম যেখানে আছেন সেখানে দাঁড়ান, দুই হাত ওপরে তুলুন। প্লিজ থামুন। কিন্তু ওই নারী এগিয়েই আসছিলেন। দেখি তাঁর পেটের দিকের বোরকা ফোলা। আমি কিছু একটা আঁচ করে নিজের মাথাটা বাঁচিয়ে দিলাম দৌড়।

কাছাকাছিই ছিলেন ডিসি মহিবুল স্যার, আর ইন্সপেক্টর শফি। আমি দৌড় দেওয়ার দুই সেকেন্ডের মধ্যে বিস্ফোরণ। কিছুক্ষণ পরে দেখি রক্তাক্ত মুখে ইন্সপেক্টর শফি হেঁটে আসছেন। তখনই বাচ্চাটার কথা মনে পড়ে গেল। উঁকি মেরে দেখি শিশুটা নড়ছে। ঝুঁকি নিয়ে তাকে উদ্ধার করা হলো।’

ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার আগে শিশুটিকে প্রথমে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। প্রাথমিক চিকিৎসার পর শিশুটিকে অ্যাম্বুলেন্সে করে এখানে পাঠানো হয় বলে জানান হাসপাতালের পরিচালক শহীদুল গণি।

অবুঝ শিশুটির বিশ্বাস ছিলো তার মায়ের কনো

ক্ষতি হবেনা।

একটি বাস্তব জীবনী। 

শনিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৬

স্টাফ:

     সফল ভাবে নাসিকের নির্বাচনে দায়িত্বশীলের সাথে

ডিউটি করেছেন,বাংলাদেশ আনসার বাহিনী।   

অন্য
ন্যা আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি, জেলার সদর, উপজেলা আনসার বাহিনীর ভুমিকা ও
ছিল গুরুত্ব পূর্ন,এবং ভোট

সদস্যাদের দ্ধারা নিরাপত্তার চাঁদরে ধাকা।
এর আগে আনসার ও ভি.ডি.পি. সদস্য ও সদস্যদের
মাধ্যেমে জেলা র্নিবাচনী অফিস থেকে বেলট পেপার,
ব্যালট বক্্র সহ আনুসাঙ্গিক জিনিষ পত্র খুব সর্তকতার
সাথে কেন্দ্রে নিয়ে যান ভোটের আগের দিন এবং ঐ
দিনে থেকে ভোটের দিন পর্যন্ত তারা দক্ষতার সাথে
তাদের দায়িত্ব পালন করে থাকে ।
সদর উপজেলা অফিসার অজিত কুমার দাসের দায়িত্ব ও
ছিল গুরুত্বপূর্ন , তিনি এই আনসার ও ভি.ডি.পি. সদস্য ও
সদস্যদের বাছাই পর্ব থেকে শুরু করে নির্বাচনী পর্যন্ত
তার তদারকি গুরুত্বের সাথে পালন করেন । তাছাড়া
তিনি নিজের ষ্ট্রাইকিং ফোর্সসহ নিয়ে বিভিন্ন ভোট
কেন্দ্রে পরির্দশন করেন ।
এই প্রতিবেদক তাহার কাছে এই বিষয় জানতে চাইলে
তিনি জানান যে, নাসিকের এই র্নিবাচন একটি গুরুত্ব
পূর্ন নির্বাচন । তাই আনসার ও ভি.ডি.পি. সুদক্ষ জেলা
কমান্ড্যান্ট মহোদয়ের সুপরিকল্পিত দিক নির্দেশনায়
আনসার ও ভি.ডি.পি. সদস্য ও সদস্যাদের নিয়ে গুরুত্ব
সহকারে পালন করে যাচ্ছি । এছাড়াও আনসার ও
ভি.ডি.পি. প্রত্যেক সদস্য সদস্যারা অনেকটা উৎসাহ
উদ্বীপনা নিয়ে যারযার দ্বায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে সৎ
ও সততার মধ্য দিয়ে। এই চৌকস অফিসার আরো বলেন
আমরা এই র্নিবাচনকে অন্যান্য আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর
মতো খুবই গুরুত্বে সাথে নিয়েছি । এবং ভোটাররা
নির্বিগ্নে ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে পারবে।
আমি আশা করি আমরা নাঃগঞ্জ বাসিকে একটি সুন্দর ও

  • সুশৃংখল র্নিবাচন উপহার দিতে পারবো ইনশাল্লাহ্ 📳📳🌃770354894

একটি বাহিনীর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাংলাদেশ আনসার বাহিনীতে অনেক বড় নিয়োগ দিয়েছে।পদ সংখ্যা ১২১৫

নিশ্চিন্তে দেশের সেবায় এগিয়ে জান বাংলাদেশ আনসার বাহিনীর মাধ্যমে বিস্তারিত দেখেন
নিম্নের ফোটো তে

বৃহস্পতিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০১৬

ইসলামী শিক্ষা বাদ দেয়ার পাঁয়তারা করছে সরকার-রংপুরে চরমোনাই পীর

স্টাব রিপোর্টস ::রংপুর
সরকারদের বিরুধ্যে কথা বলা কী দেশ বিরোধী 
বর্তমান সরকার ইসলামী শিক্ষা বাদ দিয়ে হিন্দুত্ববাদী ও নাস্তিকত্ববাদী শিক্ষা চালুর পায়তারা করছে বলে অভিযোগ করেছেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর হযরত মাওলানা মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম পীর সাহেব (চরমোনাই)।

বুধবার বিকেলে রংপুর কালেক্টরেট ঈদগাহ মাঠে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ রংপুর জেলা ও মহানগর শাখার উদ্যোগে বিতর্কিত জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০ ও শিক্ষা আইন ২০১৬ বাতিল এবং হিন্দুত্ববাদী ও নাস্তিকত্ববাদী নতুন শিক্ষাক্রম সংশোধনের দাবিতে অনুষ্ঠিত সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। চরমোনাই পীর বলেন, মিয়ানমারের রোহিঙ্গা মুসলমানদের কচু কাটার মতো জবাই করে, নির্যাতন চালিয়ে হত্যা করা হচ্ছে।

চীন মুসলিম রাষ্ট্র না হয়েও রোহিঙ্গা মুসলমানদের রক্ষার জন্য সীমান্ত খুলে দিয়েছে। কিন্তু ৯২ ভাগ মুসলমানের বাংলাদেশে রোহিঙ্গা মুসলমানদের ঢুকতে দেয়া হচ্ছে না। তাদেরকে ফিরিয়ে দেয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, আমরা মাঠে নেমেছি ইসলামী শিক্ষা বাস্তবায়নের জন্য। আমাদের আঙ্গুল যদি বাঁকা করতে হয় তাই করবো তবুও দাবি আদায় করে ছাড়বো ইনশাল্লাহ।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ রংপুর মহানগর শাখার সভাপতি হাফেজ মাওলানা আব্দুর রহমান কাসেমীর সভাপতিত্বে ও জেলা সাধারণ সম্পাদক মাহামুদুর রশিদ রিপন সরকারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত মহাসমাবেশে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমীর মাওলানা আব্দুল হক আজাদ, রাজনৈতিক উপদেষ্টা ও ইসলামীক শ্রমিক আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক মাওলানা এটিএম হেমায়েত উদ্দিন, যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক মুহাম্মাদ মাহবুবুর রহমান, কেন্দ্রীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক কেএম আতিকুর রহমান, ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সভাপতি নুরুল ইসলাম আল আমিন বক্তব্য দেন।

বুধবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০১৬

জামায়াতে ইসলামীকে সংলাপে অংশগ্রহনের সুযোগ দেয়ার জন্য রাষ্ট্রপতির প্রতি আহ্বান

এদেশের প্রতিটি মানুষ এদেশের নাগরিক।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে সংলাপে
অংশগ্রহণের সুযোগ দেয়ার জন্য গণপ্রজাতন্ত্রী
বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতির প্রতি আহ্বান
জানিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর
জনাব মকবুল আহমাদ আজ ১৯ ডিসেম্বর একটি পত্র প্রেরণ
করেন। পত্রটিতে তিনি বলেনঃ-
“সকল দলের অংশগ্রহণে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ
নির্বাচনের জন্য নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠন করা
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নির্বাচন কমিশন গঠনে সার্চ কমিটি
নির্ধারণের লক্ষ্যে রাষ্ট্রের অভিভাবক হিসেবে
আপনি সংলাপের যে মহান উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী তাকে স্বাগত জানায়
এবং আন্তরিকভাবে সফলতা কামনা করে।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী জাতীয় সংসদে
প্রতিনিধিত্বকারী বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ
রাজনৈতিক দল। স্বাধীনতার পর প্রায় প্রতিটি সংসদে
জামায়াতের প্রতিনিধিত্ব ছিল। সিটি কর্পোরেশন,
পৌরসভা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পরিষদ তথা স্থানীয়
সরকার নির্বাচনে জামায়াতের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক
প্রার্থী বিজয় লাভ করেছে। অধিকন্তু এ দেশের সকল
গণতান্ত্রিক আন্দোলনে জামায়াতে ইসলামী
নিয়মতান্ত্রিক পন্থায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে
আসছে।
জামায়াত একটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল। মহামান্য
সুপ্রীম কোর্টের আপীল বিভাগে জামায়াতের নিবন্ধন
মামলাটি বিচারাধীন আছে। স্বাভাবিকভাবেই
জনগণের প্রতিনিধিত্বকারী দল হিসেবে সংলাপে
অংশগ্রহণ করার অধিকার জামায়াতের রয়েছে।
দেশের একটি বৃহৎ গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল হিসেবে
নির্বাচন কমিশন গঠনের প্রক্রিয়ায় সংলাপকে অর্থবহ
করে তোলার জন্য উক্ত সংলাপে জামায়াতে ইসলামীর
অংশগ্রহণের সুযোগ থাকা বাঞ্ছনীয়।
আশা করি দেশের জনগণের যথাযথ প্রতিনিধিত্বের
স্বার্থে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে সংলাপে
অংশগ্রহণের সুযোগ দেয়ার ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।”
রাষ্ট্রপতির নিকট জনাব মকবুল আহমাদের প্রেরিত
পত্রটি এতদসঙ্গে প্রেরিত হল।
পত্রটি ডাউনলোড করুন

মঙ্গলবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০১৬

২৯ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার প্রকাশিত হবে জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষার ফল

দেরি না করে প্রস্তুুত থাকেন
JSC Result 2016 All Boards Bangladesh www.eboardresults.com. Check JSC/ JDC Exam Result 2016 of All Board at education board result website www.eboardresults.com! JSC Exam Result 2016 & JDC Exam Result 2016 will be published on the same day. All education board of Bangladesh Junior School Certificate (JSC) & JDC exam 2016, JSC/ JDC Exam Result 2016 will be published at all education board e-result websitehttp://www.eboardresults.com. Junior SchoolCertificate (JSC) Exam Result 2016 or equivalent result will be published onDecember 29, 2016. Education Minister Nurul Islam Nahid Confirmed the date to popular Bangla daily “Prothom Alo”. 

Prime Minister Sheikh Hasina will declare the JSC Result 2016 once Education Minister Nurul Islam Nahid handed JSC Result 2016 over to her. This year a number total of 20,35,543 examinees appeared in the JSC Exam 2016.  Of them, 9,47,933 are males and 10,87,610 females. A total of 3,78,472 examinees appeared in the JDC exam 2016. Among the JDC examinees 1, 75,219 are males and 1, 99,243 females. The JSC and JDC examinations started on Nov 1 and ended on 17 Nov.

JSC/ JDC Exam Result 2016 of All Education Board Bangladesh will be published on all education board result website www.educationboardresults.gov.bd and www.eboardresults.com. So you can know JSC Exam Result 2016 of All Education Board from education board result website. JSC Exam Result 2016 can also be known via SMS. SMS system of getting JSC/ JDC Exam Result 2016 is available below.

SMS System of getting JSC & JDC Result 2016 by Mobile SMS:
JSC <Space> First 3 letters of your board <Space> Roll <Space> 2016 and Send it to 16222
Example: JSC DHA 123546 2016 and send to 16222

For JDC Result 2016:
JDC <Space> MAD <Space> Roll <Space> 2016 and Send it to 16222

SMS Short Code of All Education Board:
Dhaka Board- DHA, Barisal  Board- BAR, Rajshahi Board- RAJ, Jessore Board- JES, Comilla Board-COM, Dinajpur Board- DIN, Chittagong Board-CHI, Sylhet Board-SYL, Madrasha Board- MAD

Bookmark this webpage on your PC/Laptop by clicking ctrl+D from keyboard to know the ways of getting JSC Exam Result 201
সবার জন্য শিক্ষা আমরা করবো না ভীক্ষা

পিরোজপুরের ইন্দুরকানী থানার ওসিকে প্রত্যাহার

আমরা আজ পরাধীন
গত ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে এক মুক্তিযোদ্ধার হাতে সম্মাননা ও পুরস্কার তুলে দেন মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ডিত দেলাওয়ার হোসেন সাঈদীর ছেলে জিয়ানগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মাসুদ সাঈদী। তাঁর পাশে উপস্থিত ইন্দুরকানী থানার ওসি মো. মিজানুল হক (বাঁয়ে)। ছবি : সংগৃহীত

পিরোজপুরের জিয়ানগর উপজেলার ইন্দুরকানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুল হককে প্রত্যাহার করা হয়েছে। প্রশাসনিক কারণ দেখিয়ে আজ সোমবার তাঁকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনে নেওয়া হয়।

পিরোজপুরের পুলিশ সুপার মো. ওয়ালিদ হোসেন এ তথ্য জানিয়েছেন।

স্থানীয় লোকজন জানায়, গত ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বিজয় দিবসের প্যারেডে সালাম গ্রহণ করেন মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ডিত দেলাওয়ার হোসেন সাঈদীর ছেলে জিয়ানগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মাসুদ সাঈদী। এমনকি মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে সম্মাননা এবং পুরস্কারও তুলে দেন তিনি। পুরস্কার পাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে সাঈদীর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ মামলার বাদীও রয়েছেন। এ সময় বিজয় দিবসের প্যারেডে সালামগ্রহণ মঞ্চে উপস্থিত মাসুদ সাঈদীর পাশেই দাঁড়িয়ে ছিলেন ইন্দুরকানী থানার ওসি মো. মিজানুল হক, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান। এরপর মাসুদ সাঈদী তাঁর ফেসবুক আইডির টাইমলাইনে একটি ছবি পোস্ট  দেন। এরপর বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ডিত সাঈদীর ছেলের অতিথি হওয়া ও মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়াকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্তিযুদ্ধকে অপমান বলে আখ্যায়িত করে অনেকে।

ধারণা করা হচ্ছে মাসুদ সাঈদীর পাশে থেকে পুরস্কার দেওয়ায় ইন্দুরকানী থানার ওসিকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।

তবে পুলিশ সুপার এই ধারণাকে নাকচ করে বলেছেন, প্রশাসনিক কারণেই ওসিকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।প্রশাসনিক কারনটা কী সেটা মানুষ জান্তে চায়????

সাঁওতালের ঘরে পুলিশ আগুন দিয়েছে কিনা, তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের

গোবিন্দগঞ্জে সাঁওতালপল্লীতে ঘরে পুলিশ আগুন দিয়েছে কিনা এবং কারা এর সঙ্গে জড়িত তা তদন্ত করতে গাইবান্ধা জেলার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটকে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

আসছে ১৫ দিনের মধ্যে এ বিষয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। আইন ও শালিস কেন্দ্রের করা এক সম্পূরক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বুধবার বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি কৃষ্ণা দেবনাথের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ নির্দেশ দেন।

এছাড়া ওই ঘটনায় দায়ের হওয়া দুটি এজাহার সমান গুরুত্ব দিয়ে তদন্তের ব্যবস্থা করতেও রংপুর রেঞ্জের ডিআইজিকে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) কোনো ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এ তদন্ত করবেন। তদন্তের তত্ত্বাবধানে থাকবেন পুলিশ সুপারের নিচে নন, এমন কোনো কর্মকর্তা।
সাঁওতালদের ঘরে আগুন দেয়ার বিষয়ে সম্প্রতি নতুন তথ্য বেরিয়ে এসেছে। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম আলজাজিরা ও দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচারিত একটি ভিডিওচিত্রে দেখা যায় পুলিশ সদস্যরাই সাঁওতালদের ঘরে আগুন দিচ্ছেন। তবে পুলিশ এ অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

পুলিশ জানায়, গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে সাঁওতালদের উচ্ছেদের সময় তাদের ঘরবাড়িতে পুলিশের আগুন ধরিয়ে দেয়ার যে ভিডিও প্রকাশ হয়েছে, সেটি সঠিক নয়।

গাইবান্ধার পুলিশ সুপার আশরাফুল ইসলাম বলছিলেন, পুলিশ বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়নি। বরং আগুন লাগার খবর পেয়ে পুলিশ সেখানে গিয়েছে। আগুন নেভানোর সময় হয়তো পুলিশকে দেখা যেতে পারে।

তিনি আরো বলেন, এ ঘটনায় দমকল বাহিনীও সেখানে গিয়েছিল। ততক্ষণে ছোট ছোট কিছু ঘর পুড়ে গেছে। ফলে পুলিশের আগুন লাগানোর বিষয় সঠিক নয়। তারপরও ভিডিওটি খতিয়ে দেখা হবে।

৬ নভেম্বর গোবিন্দগঞ্জে রংপুর চিনিকলের জমিতে আখ কাটাকে কেন্দ্র করে পুলিশ ও চিনিকল শ্রমিকদের সঙ্গে সাঁওতালদের সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের এক পর্যায়ে পুলিশ গুলি চালায়। ওই ঘটনায় নিহত হন তিন সাঁওতাল, আহত হন অনেকে।

সাঁওতালেরা তাদের ওপর হামলা, ঘরে আগুন দেয়া, পুরোনো বসতবাড়িতে লুটপাট ও হত্যার অভিযোগ করেন। এ ঘটনায় সাঁওতালদের পক্ষে দু’টি মামলা হয়।আল-জাজিরার ভিডিও ফুটেজে আগুন লাগানোর দৃশ্য দেখা যায়। 

সাঁওতালদের ঘরে আগুন দেয়ার বিষয়ে সম্প্রতি নতুন তথ্য বেরিয়ে এসেছে। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম আলজাজিরা ও দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচারিত একটি ভিডিওচিত্রে দেখা যায় পুলিশ সদস্যরাই সাঁওতালদের ঘরে আগুন দিচ্ছেন। তবে পুলিশ এ অভিযোগ অস্বীকার করে।
গাইবান্ধার পুলিশ সুপার আশরাফুল ইসলাম বলছিলেন, পুলিশ বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়নি। বরং আগুন লাগার খবর পেয়ে পুলিশ সেখানে গিয়েছে। আগুন নেভানোর সময় হয়তো পুলিশকে দেখা যেতে পারে।

তিনি আরো বলেন, এ ঘটনায় দমকল বাহিনীও সেখানে গিয়েছিল। ততক্ষণে ছোট ছোট কিছু ঘর পুড়ে গেছে। ফলে পুলিশের আগুন লাগানোর বিষয় সঠিক নয়। তারপরও ভিডিওটি খতিয়ে দেখা হবে।

৬ নভেম্বর গোবিন্দগঞ্জে রংপুর চিনিকলের জমিতে আখ কাটাকে কেন্দ্র করে পুলিশ ও চিনিকল শ্রমিকদের সঙ্গে সাঁওতালদের সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের এক পর্যায়ে পুলিশ গুলি চালায়। ওই ঘটনায় নিহত হন তিন সাঁওতাল, আহত হন অনেকে।

সাঁওতালেরা তাদের ওপর হামলা, ঘরে আগুন দেয়া, পুরোনো বসতবাড়িতে লুটপাট ও হত্যার অভিযোগ করেন। এ ঘটনায় সাঁওতালদের পক্ষে দু’টি মামলা হয়।আল-জাজিরার ভিডিও ফুটেজে আগুন লাগানোর দৃশ্য দেখা যায়। 

বাইবেলে পৃথিবী ধ্বংসের তারিখ__সময়

জীবন থেকে ক্রোধ হিংসা মুছে ফেলুন কারন_--
আর মাত্র কয়েকটা বছর আছে হাতে! এরপরই ধ্বংস হয়ে যাবে পৃথিবী। খ্রিস্টধর্মের এক গবেষক দাবি করেছেন বাইবেল ঘেঁটে তিনি সাল-তারিখটা জেনেছেন!

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি স্টার জানিয়েছে, থিওডর শোয়েবাট নামের এক গবেষক এ দাবি করেছেন।

শোয়েবাট দাবি করেছেন, জেরুজালেম দখল করে নিবে খ্রিস্টধর্মের শত্রুরা। আর ওইদিনের পর সাড়ে তিন বছরের মাথায় ধ্বংস হয়ে যাবে পৃথিবী!

তবে শোয়েবাট পরিষ্কার করে বলেননি ‘খ্রিস্টধর্মের শত্রু’ কারা যারা শহরটি দখলে নিয়ে নেবে। তবে তিনি মধ্যপ্রাচ্যে চলতে থাকা অস্থিরতার দিকে ইঙ্গিত করেন।

এদিকে মিশেল পার্কার নামে অন্য এক খ্রিস্টধর্ম গবেষক জানিয়েছেন সুনির্দিষ্ট তারিখ। যে তারিখে পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। তিনি দাবি করেছেন, আগামী বছর অর্থাৎ ২০১৭ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর ঈশ্বরের ক্রোধ ঘোষিত হবে। বাইবেল ঘেঁটে তিনি এ তারিখ বের করেছেন বলে দাবি করেন। ওই তারিখের সাড়ে তিন বছর হয় ২০২১ সালের ২৩ মার্চ। এই দিনই পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে!

খ্রিস্টবিরোধীরা জেরুজালেম দখলের পর থেকে ক্ষণ গননা শুরু। এরপর ১২৯০ দিনের ভেতর যিশুখ্রিস্ট ফিরবেন। ১২৯০ দিন মানে হচ্ছে সাড়ে তিন বছর।

তবে মার্কিন গবেষক জন অ্যানকারবার্গ ওই ধারণাকে উড়িয়ে দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘বাইবেল সবদিক থেকে অনেক পরিষ্কার। কিন্তু যিশুখ্রিস্ট কখন ফিরবেন তা কেউ জানে না।’ তিনি আরো জানান, যিশুর প্রত্যাবর্তন নিয়ে নির্দিষ্ট কোনো তারিখের প্রমাণ কেউ দিতে পারবে না।

azadbd24.com: খানসামা প্রতিনিধিঃএক নজরে দেখে নিন খানসামা ডিগ্রী কলেজ জাতীয়করণ চাই আন্দোলননের ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত কর্মসূচীঃ

azadbd24.com: খানসামা প্রতিনিধিঃএক নজরে দেখে নিন খানসামা ডিগ্রী কলেজ জাতীয়করণ চাই আন্দোলননের ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত কর্মসূচীঃ

mdatik100aa@gmail.com

সোমবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০১৬

খানসামা প্রতিনিধিঃএক নজরে দেখে নিন খানসামা ডিগ্রী কলেজ জাতীয়করণ চাই আন্দোলননের ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত কর্মসূচীঃ

এক নজরে দেখে নিন খানসামা ডিগ্রী কলেজ জাতীয়করণ চাই আন্দোলননের ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত কর্মসূচীঃ
২০ ডিসেম্বরের কর্মসূচি পররাষ্ট্র মন্ত্রী,  ডিসি ও ইউ.এন.ও. স্যারের বিশেষ অনুরোধে কর্মসূচী স্থগিত করা হয়েছে।
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৬ পররাষ্ট্রমমন্ত্রীর সাথে দিনাজপুর সার্কিট হাউজে আন্দোলন কমিটির   বৈঠক,সেখানে উপস্থিত  থাকবেন ডিসি, এসপি অনেকে। এসপি বলেছেন, তিনি খানসামা ডিগ্রী কলেজ জাতীয়করণ ঘোষণা মন্ত্রীর মাধ্যমে করাতে পারলে ভাল না পারলে শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন চালাতে আশ্বাস দিয়েছেন।

২৪ ডিসেম্বর পররাষ্ট্রমন্ত্রীর উপস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্স এর মাধ্যমে উন্নয়নমূলক কাজ উদ্বোধন করবেন দিনাজপুরে। সেই ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রীর সাথে সরাসরি দাবি জানানোর সম্ভাবনা আছে।

২৫ ডিসেম্বর থাকছে না কোন কর্মসূচি।

২৬, ২৭ ডিসেম্বর খানসামায় ধর্মপুর, বাদশা বাজার হতে জয়গঞ্জ, মরিয়মবাজার, বাশুলী হয়ে খানসামা ডিগ্রী কলেজ পর্যন্ত  বৃহৎ মানববন্ধন।

২৮ ডিসেম্বর দিনাজপুর প্রেস ক্লাব চত্ত্বরে কয়েক হাজার লোকের জমায়েতে মানববন্ধন এবং ডিসির মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্বারকলিপি পেশ। সেখানে খানসামার সকল ছাত্র-ছাত্রী, পেশাজীবী, শুভাকাঙ্ক্ষীদের মানববন্ধন এবং স্বারকলিপি প্রদানে স্বশরীরে উপস্থিত থেকে জাতীয়করণ এবং এলাকার উন্নয়নে সহায়তা করবেন।

বিঃদ্রঃ- খানসামার সকল পেশাজীবী, কর্মজীবী, ছাত্র-ছাত্রী, শুভাকাঙ্ক্ষী সকলকে কমিটির পক্ষ থেকে অনুরোধ করবো আপনারা যে যেখানে আছেন সেখান থেকেই জাতীয়করণ এবং এলাকার উন্নয়নে সোচ্চার হোন। বিশেষ করে, ঢাকা, দিনাজপুরের সকল শ্রেণির মানুষকে বলবো আপনার একে-অপরের সাথে যোগাযোগ করে খানসামার আন্দোলন কমিটির সাথে কথা বলে, প্রেস-ক্লাবের সামনে মানববন্ধনের ব্যবস্থা করেন। বিজয় আমাদের হবেই হবে।।

শুক্রবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৬

কি হবে বিজয় দিয়ে /এ,কে,আজাদ

এত লাশের বিনিময়ে আজ আমরা কি পেলাম,?
বে হিসাবি মা বোনের ইজ্জ্বতে বিনিময়ে আজ আমরা কী পেলাম,? আমরা বাচতে চাই আমারা বাচার স্বাধীনতা চাই, আমরা আমাদের অধিকার চাই।যে স্বাধীনতায় আজ পিস্তলের ভয় থাকে।
যে স্বাধীনতায় ছুরির ভয় থাকে,সে স্বাধীনতা আমি চাই না।
স্বাধীনতা প্রসংগে করি এ,কে,আজাদ কে প্রশ্ন করা হলে তিনি এ কথা বলেন।

মঙ্গলবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০১৬

শুক্রবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০১৬

অমৃত ভালোবাসা এ,কে আজাদ

আজ খুজি তোমায়,
 তুমি ভুলে থাকতে পারো কিন্তু আমি ভুলিনি।
তুমিতো তোমাকে নিয়ে ভেবেছো কই আমারতো
একবার খোচ করনি।কারনে অকারনে তোমায় কল
করতাম তুমি বিরক্ত হয়ে, আমার নাম্বারটি ব্লক করতে,
তোমার এরকম আচরনে চমি কখন রাগ করিনি।
খুব ভালোবাসি বলে, তোমার কন খারাব কজে আমি বিরক্ত হতাম না,সব,কিছুই হাসিতে উড়িয়ে দিতাম।
htt://akazad100.aa@gmail.com
আর তুমি এক কি করলে আমার সাথে ছি ছি ছি ছি-------------------ছি-------------------

জীবনে মানুষের প্রয়জনের শেষ নেই

সত কষ্টের মাঝেও মানুষকে বাচতে হয়। তবু জীবনে মানুষের প্রয়জনের শেষ নেই।

বৃহস্পতিবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০১৬

ভুলে যেতে চাই আবার ভুলতে পারিনা।(এ,কে,আজাদ)

খুব কষ্ট পাওয়ার পরে মনে হয় ভুলে যাই,
কিন্তুু পারি না।
ভালোবাসি বলেই বারবার ছুটে যাই,
দেখতে মন চায় বলেই ছুটে যাই,
তাইতো এত অবহেলা পাই।
  1. জানি না কি ভুল ছিলো আমার-+++----azadbd24.blogspot.com

এ আবার কেমন মানুষ(লিখেছেন এ,কে,আজাদ)



  • ((((শিক্ষিত রাও বনের পশু হয়)))

লেখক★★ এ,কে. আজাদ**♥♥
আজকাল আমাদের সমাজে নানা রকমের পণ্য
কিনতে পাওয়া যায়। রকমারি এসব পণ্যের
সাথে নানা কিছু বিনামূল্যেও দেয়া হয়। ফলে
পন্যের পসার কতোটা বাড়ে জানি না- তবে
📹আসরাফ ভাইয়ের সাথে কিছু সময়

ভালোবাসি তোমায়

কেন যে যাও ভুলে তুমি 

বুঝি না আমি।

সত বেদনাও শুধু তোমাকেই মনে পড়ে।
এই যে আকাশটা আজ তোমাকে বুকে আগলে ধরে আছে,
এর মানে কি বুঝ, এর মানেই ভালোবাসা।

এ,কে,আজাদ

এ আবার কেমন মানুষ (এ,কে,আজাদ)

আমি মানুষ খুজিতে বেরিয়েছি, কিন্তুু মানুষ খুজে পাই নি, শুধু পেয়েছি বহু রংগের অমানুষ,,
কেন যে এরা মানুষ হয়ে মানুষকে মারে

অবুঝ মন কাদে সারাক্ষণ

জানি না কেন যেএ দুনিয়ার মানুষ গুলো কেন এরকম।
মানুষ হয়ে মানুষের  ক্ষতি করে সারাক্ষণ।

বন্ধুরে

আমা ভালো লাগাগুলো আপনাদের সাথে সেয়ার করলাম