https://facebook.com/akakishadhin.akakishadhin.com
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের উপ-সচিব সুবোধ চন্দ্র ঢালী মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বলেন,
প্রাথমিক তদন্তের ভিত্তিতে আর্টিস্ট কাম ডিজাইনার সুজাউল আবেদীনকে সাময়িক বরখাস্ত
করেছে এনসিটিবি। প্রথম শ্রেণির বাংলা বইয়ে ‘শুনি ও বলি’ পাঠে একটি ছাগলের ছবি দিয়ে
লেখা হয়েছে, অজ (ছাগল) আসে। আম খাই। এক সময় অ-তে অজগর শেখানো হলেও তার বদলে
শিশুদের বইয়ে প্রায় অপ্রচলিত ‘অজ’ শব্দের ব্যবহার সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। আবার আম
খাওয়া বোঝাতে একটি আম গাছের নিচের অংশে দুই পা তুলে একটি ছাগলের দাঁড়িয়ে
থাকায় ছবি দেওয়া হয়েছে সেখানে। এই ছবি নিয়ে কেউ কেউ ফেইসবুকে লিখেছেন, ‘ছাগল
নাকি গাছে উঠে আম খায়?’ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা
বলেন, ‘দুই পা তুলে ছাগলের আম গাছে ওঠার যে ছবিটি নিয়ে সমালোচনা হচ্ছে, সেটা সুজাউল
এঁকেছিলেন।’ তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ওই ছবিটি বিকৃত করেও সমালোচনা চলছে
বলে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ জানান। খবর বিডিনিউজের।
পাঠ্যবইয়ে ভুলের বিষয়ে মঙ্গলবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হওয়ার সময় তিনি ফেইসবুকে
তোলা গাছের উপর ছাগল দেখানো একটি ছবিও নিয়ে আসেন। নাহিদ বলেন, ‘জনগণের ধারণার
মধ্যে নিয়ে আসা হয়েছে ছাগল গাছের মধ্যে উঠে আম খাচ্ছে। কিন্তু বইয়ের সাত পৃষ্ঠায় যে
ছবি আছে তাতে দেখবেন অনেক গাছ আছে, ফলের গাছ আছে সে রকম একটা গাছ দেখানো
আছে, সেখানে একটি ছাগল পা তুলে দিয়েছে, ছাগল পা তুলে দিয়ে খাওয়ার চেষ্টা করে।
ছোট আম গাছ, গাছে উঠেনি।’
পাঠ্যবইয়ে ছাগলের আম গাছে ওঠার ছবিটি দেওয়া ঠিক হয়েছে কি না, সেটা ‘দেখা হবে’ বলে
সকালের ওই সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছিলেন শিক্ষামন্ত্রী। তার কয়েক ঘণ্টা পরে
এনসিটিবির চিত্রকর বরখাস্ত হলেন।
পাঠ্যপুস্তকে ভুলের ঘটনায় গত সোমবার এনসিটিবির প্রধান সম্পাদক প্রীতিশ কুমার সরকার
এবং ঊর্ধ্বতন বিশেষজ্ঞ লানা হুমায়রা খানকে ওএসডি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এই ঘটনায়
এনসিটিবির তিন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হল। নতুন পাঠ্যবইয়ের ভুল নিয়ে ফেইসবুকে
তীব্র সমালোচনার পর ওইসব ভুল-ক্রটি পর্যালোচনায় একটি কমিটি করেছে এনসিটিবি।
এছাড়া শিক্ষা মন্ত্রণালয়ও আলাদা একটি তদন্ত কমিটি করেছে।
নতুন পাঠ্যপুস্তকে ভুলের ঘটনায় জাতীয় শিক্ষাক্রি পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) দুই
কর্মকর্তাকে ওএসডির পর এবার আর্টিস্ট কাম ডিজাইনারকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের উপ-সচিব সুবোধ চন্দ্র ঢালী মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বলেন,
প্রাথমিক তদন্তের ভিত্তিতে আর্টিস্ট কাম ডিজাইনার সুজাউল আবেদীনকে সাময়িক বরখাস্ত
করেছে এনসিটিবি। প্রথম শ্রেণির বাংলা বইয়ে ‘শুনি ও বলি’ পাঠে একটি ছাগলের ছবি দিয়ে
লেখা হয়েছে, অজ (ছাগল) আসে। আম খাই। এক সময় অ-তে অজগর শেখানো হলেও তার বদলে
শিশুদের বইয়ে প্রায় অপ্রচলিত ‘অজ’ শব্দের ব্যবহার সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। আবার আম
খাওয়া বোঝাতে একটি আম গাছের নিচের অংশে দুই পা তুলে একটি ছাগলের দাঁড়িয়ে
থাকায় ছবি দেওয়া হয়েছে সেখানে। এই ছবি নিয়ে কেউ কেউ ফেইসবুকে লিখেছেন, ‘ছাগল
নাকি গাছে উঠে আম খায়?’ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা
বলেন, ‘দুই পা তুলে ছাগলের আম গাছে ওঠার যে ছবিটি নিয়ে সমালোচনা হচ্ছে, সেটা সুজাউল
এঁকেছিলেন।’ তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ওই ছবিটি বিকৃত করেও সমালোচনা চলছে
বলে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ জানান। খবর বিডিনিউজের।
পাঠ্যবইয়ে ভুলের বিষয়ে মঙ্গলবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হওয়ার সময় তিনি ফেইসবুকে
তোলা গাছের উপর ছাগল দেখানো একটি ছবিও নিয়ে আসেন। নাহিদ বলেন, ‘জনগণের ধারণার
মধ্যে নিয়ে আসা হয়েছে ছাগল গাছের মধ্যে উঠে আম খাচ্ছে। কিন্তু বইয়ের সাত পৃষ্ঠায় যে
ছবি আছে তাতে দেখবেন অনেক গাছ আছে, ফলের গাছ আছে সে রকম একটা গাছ দেখানো
আছে, সেখানে একটি ছাগল পা তুলে দিয়েছে, ছাগল পা তুলে দিয়ে খাওয়ার চেষ্টা করে।
ছোট আম গাছ, গাছে উঠেনি।’
পাঠ্যবইয়ে ছাগলের আম গাছে ওঠার ছবিটি দেওয়া ঠিক হয়েছে কি না, সেটা ‘দেখা হবে’ বলে
সকালের ওই সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছিলেন শিক্ষামন্ত্রী। তার কয়েক ঘণ্টা পরে
এনসিটিবির চিত্রকর বরখাস্ত হলেন।
পাঠ্যপুস্তকে ভুলের ঘটনায় গত সোমবার এনসিটিবির প্রধান সম্পাদক প্রীতিশ কুমার সরকার
এবং ঊর্ধ্বতন বিশেষজ্ঞ লানা হুমায়রা খানকে ওএসডি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এই ঘটনায়
এনসিটিবির তিন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হল। নতুন পাঠ্যবইয়ের ভুল নিয়ে ফেইসবুকে
তীব্র সমালোচনার পর ওইসব ভুল-ক্রটি পর্যালোচনায় একটি কমিটি করেছে এনসিটিবি।
এছাড়া শিক্ষা মন্ত্রণালয়ও আলাদা একটি তদন্ত কমিটি করেছে।
যোগ★akazad100.aa@gmail.com |
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন