রবিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

কলঙ্ক ময় পিলখানা হত্যা দিবস আজ?????

https://facebook.com/akakishadhin.akakishadhin.com
কলঙ্কময় পিলখানা হত্যা দিবস আজ।
আজ ২৫ ফেব্রুয়ারি। বাংলাদেশের ইতিহাসে কলঙ্কময়
একটি দিন। ২০০৯ সালে এই দিনে পিলখানায় তৎকালীনতৎকালীন
বিডিআর সদর দপ্তরে শুরু হয় বিডিআর বিদ্রোহ।
বিদ্রোহে ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ওই বাহিনীর ৭৪
সদস্য নিহত হন।
ওই দিন সকাল ৯টা ২৭ মিনিটে দরবার হলে চলমান
বার্ষিক দরবারে একদল বিদ্রোহী বিডিআর সৈনিক
ঢুকে পড়ে। এদের একজন বিডিআর মহাপরিচালকের বুকে
আগ্নেয়াস্ত্র তাক করে। বিডিআরের বিদ্রোহী
সৈনিকরা সেনা কর্মকর্তাদের ওপর আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে
ঝাঁপিয়ে পড়ে। তারা সেনা কর্মকর্তাদের হত্যা করে
তাদের পরিবারকে জিম্মি করে ফেলে। পুরো
পিলখানায় এক ভীতিকর ঘটনার সৃষ্টি হয়।
চারটি প্রবেশ গেট নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে
আশপাশের এলাকায় গুলি ছুড়তে থাকে বিডিআরের
বিদ্রোহী সৈনিকরা। তাদের গুলিতে একে একে লুটিয়ে
পড়ে মেধাবী সেনা কর্মকর্তারা। পিলখানা পরিণত হয়
রক্তাক্ত প্রান্তরে।
টানা ৩৬ ঘণ্টা শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি মোকাবেলার পর
২৬ ফেব্রুয়ারি বিদ্রোহ নিয়ন্ত্রণে আসে। আলামত মুছে
ফেলতে লাশ পুড়িয়ে দেয়া, গণকবর, ম্যানহোলে ফেলে
দেয়াসহ নানা পদক্ষেপ নেয় বিদ্রোহীরা। ২৬
ফেব্রুয়ারি পিলখানা থেকে আবিষ্কৃত হয় গণকবর।
গণকবর থেকে উদ্ধার করা হয় সেনা কর্মকর্তাদের লাশ।
লাশ আর পিলখানার ধ্বংসযজ্ঞ দেখে স্তম্ভিত হয়ে যায়
সারাদেশের মানুষ।
এ ঘটনায় তিনটি মামলা করা হয়। এসবের মধ্যে বিদ্রোহ
ও হত্যা মামলার রায় হলেও বিস্ফোরক মামলার রায়
এখনও হয়নি। মামলাটি এখন হাইকোর্টে বিচারাধীন
রয়েছে। এ মামলার ৮৩৪ আসামির মধ্যে ২০ জন এখনও
পলাতক।
বর্ডার গার্ড আইনে বিদ্রোহের সর্বোচ্চ সাজা রাখা
হয় মৃত্যুদণ্ড। বিদ্রোহের ঘটনায় করা হত্যা মামলায়
বিশেষ আদালত ১৫২ জনকে ফাঁসি, ১৬০ জনের যাবজ্জীবনযাবজ্জীবন
ও ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেয়।
পিলখানায় এই বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় বাহিনীটির
সাংগঠনিক কাঠামো ভেঙে যায়। বিডিআরের নাম,
পোশাক, লোগো, সাংগঠনিক কাঠামো, পদোন্নতি
ইত্যাদি ব্যাপারে পুনর্গঠন করা হয়। নাম পরিবর্তন করে
রাখা হয় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। এছাড়া
পরিবর্তন করা হয় বিডিআর বিদ্রোহের আইন।
সরকার বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনাটিকে ‘পিলখানা
হত্যা দিবস’ হিসেবে প্রতি বছর পালন করার সিদ্ধান্ত
নিয়েছে। দিবসটি পালন উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসূচি
হাতে নেয়া হয়েছে।
নিহতদের স্মরণে নানা কর্মসূচি
বিডিআর বিদ্রোহে নিহতদের স্মরণে আজ নানা
কর্মসূচি হাতে নেয়া হয়েছে। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে
শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনায় পিলখানাসহ
বিজিবির সব রিজিয়ন, সেক্টর, প্রতিষ্ঠান ও ইউনিটের
ব্যবস্থাপনায় বাদ ফজর খতমে কোরআন; বিজিবির সব
মসজিদে এবং বিওপি পর্যায়ে দোয়া ও মিলাদ
মাহফিল।


সেনাবাহিনীর ব্যবস্থাপনায় শনিবার সকাল ৯টায়
বনানী সামরিক কবরস্থানে রাষ্ট্রপতির প্রতিনিধি,
প্রধানমন্ত্রীর প্রতিনিধি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, তিন
বাহিনীর প্রধানগণ (সম্মিলিতভাবে), স্বরাষ্ট্র সচিব
এবং বিজিবি মহাপরিচালক (একত্রে) শহীদদের
স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন।
বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহসিন রেজা জানান,
দুই দিনের কর্মসূচির দ্বিতীয় দিন রবিবার বাদ আসর
পিলখানাস্থ বীর উত্তম ফজলুর রহমান খন্দকার
মিলনায়তনে বিশেষ দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত
হবে। এতে প্রধান অতিথি থাকবেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
আসাদুজ্জামান খান কামাল।
 শেয়ার করুন।

বুধবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

https://facebook.com/akakishadhin.akakishadhin.com
আহম্মেদ)
টংগুয়া<খানসামা>একটি বাস্তব মনের
কথা। মাগো মনে পড়ে তোমায়
https://
facebook.com/akakishadhin.akakishadhin.com
লেখক,(এ,কে,আজাদ) খুব মনে পড়ে মাগো♥♥♥♥♥
গায়ে জ্বর নিয়ে তোমায় লিখছি মাগো।
তোমায় চিঠি লিখছি কেনো, জানো মা?
ফোনে যদি তোমাকে বলি আমার জ্বর হয়েছে,
তাহলে তুমি অনেক চিন্তা করবে। বাবাও
করবে। দুজনরই তো বয়স হয়েছে, নাকি? কিন্তু
তোমাকে না বললে যে
জানটা বের হয়ে যায়।
মা, তুমি কেমন আছ?
আচ্ছা মা, আমাদের লিপু কেমন আছে?
একটা নয়তো, অনেক জন।বাড়ি ভর্তি মানুষ মানুষগুলোকে
অনেক মিস করছি। মা,আসফির জর কমেছে তার কী খবর?
গতবার অনেক গতবার অনেক কেদেঁছিলো পাগলিটা।
মামাদের
বাড়িতে আমার জন্য তোমার  কান্নাটা আজ আমাকে
কাদিয়ে যায় । খুব
মনে পড়ে মাগো।জানি তুমি আর বাবা ছারা আমায়
কেউ মিস করে না।
মা, ওদের জিজ্ঞেস করো তো, ওরা কি আমাকে
খুব মিস করে?
হলদে পাখিটা কি আমাকে মিস
করে? সন্ধ্যার জোনাকির দল কি আমার কথা
ভাবে? তোমার সঙ্গে প্রতিদিনই ওদের কথা হয়,
দেখা হয়। জিজ্ঞেস করো তো, জোছনা রাতের
কবিতার মতো চাঁদটা আমার জন্য অপেক্ষা করে
নাকি? বাবা এতো বেশি বয়সে বাড়ির অনেক কাজেই
করে।আমি আমার বাবাকে নিয়ে গর্বিত, মা।
সহজ, সরল, মাটির মানুষ। সৎ-পরিশ্রমী ও
দায়িত্বশীল একজন বাবা। মা, বাবা হয়তো
আমাকে ছোটবেলায় অ, আ, ক, খ পড়ায়ছিলো, সেই
সুযোগটা আমার হয়েছে।
জীবনের সবচেয়ে সোনালি সময়টা ত্যাগ
করেছে আমাদের সুখের জন্য। তবে বাবার কাছ
থেকে আমি শিখেছি ত্যাগ আর ভালোবাসা।
প্রিয় মানুষের জন্য ত্যাগ আর তাদের জন্য
অপরিসীম ভালোবাসা।
মা, আমিও বাবার মতো সবাইকে ভালোবাসতে
চাই। সবার জন্য ত্যাগ স্বীকার করতে চাই।
সবাইকে ছুঁয়ে যেতে চাই।
মা জানো, নিজেকে মাঝেমধ্যে তোমাদের
কাছ থেকে খুব দূরে দূরে মনে হয়। কারণ,
তোমাদের জন্য এখনো কিছু করতে পারিনি
আমি। আমার বড় ভাইগুলো অনেক ভাগ্যবান। ওদের
জন্য আমি খুব গর্ব অনুভব করি। যদিও কনো ভাই বলে
আমারএকটা সংসার আছে আমি আর পারবনা
তবু একজন কী একজন তোমার পাশে থাকেই, বাবার মতো
ও খুব ত্যাগী আর সৎ। দারুণভাবে গোটা সংসার
চালিয়ে নিচ্ছে। তুমি দেখো মা, আমি আমার
লক্ষ্য ছোঁব, তোমাদের সবাইকে খুশি করব। শুয়ে
শুয়ে লিখছি বলে আঙুলে ব্যথা হচ্ছে, মা।
তোমার দোয়ায় যেন তাড়াতাড়ি জ্বর সেরে
যায়, আবার যেন হাসতে পারি।
ইতি, তোমার আদরের ছেলে।
Google-এ এটির সুপারিশ করুন
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
একটি লিঙ্ক তৈরি করুন
কোন মন্তব্য নেই:
https://facebook.com/
akakishadhin.akakishadhin.com
অনুসরণকারীরা (1)
অনুসরণ
অনুসরণকারীazadbd24.com
অনুসরণকারী
http://azadb24.com
azadbd24.com
https://azadbd24.com
অনুসন্ধান
www.azadbd24.blospot.com
Azad bd24
আমি বাংলাকেই ভালোবাসি
২টি চেনাশোনা
Google a.k.azad
বৈশিষ্ট্যযুক্ত পোস্ট লেখক মো:আবুল
কালাম আজাদ
(স্বাধীন আহম্মেদ)
টংগুয়া<খানসামা>একটি বাস্তব মনের
কথা। মাগো মনে পড়ে তোমায়
Azad bd24
2টি চেনাশোনা 6
আমার সম্পূর্ণ প্রোফাইল দেখুন
আমি একজন সাধারন ঘরের ছেলে,আমি
চাই আমার কাছ থেকে কেউ যেন কষ্ট না
পায়,
▼ 2017 (13)
▼ February (5)
(স্বাধীন আহম্মেদ)
টংগুয়া<খানসামা>একটি বাস্তব
মনের ...
বসন্ত এলো প্রানে,তাইতো হারিয়ে
যেতে চায় মনটা অচেনাত...
এক নজরে ৩৭ তম জাতীয় সমাবেশে
আনসার ভিডিপির পরিচিতি
স্বাধীন আহম্মেদঃসবাই বিপদে পরলে
খোজ করে?
স্বাধীন আহম্মেদঃসবাই বিপদে পরলে
খোজ করে?
► January (8)
► 2016 (26)
https://azadbd24.blogspot.com
অনুসন্ধান
https://www.azadbd24.blospot.com
অনুসন্ধান

(স্বাধীন আহম্মেদ) টংগুয়া<খানসামা>একটি বাস্তব মনের কথা। মাগো মনে পড়ে তোমায়

https://facebook.com/akakishadhin.akakishadhin.com
লেখক,(এ,কে,আজাদ) খুব মনে পড়ে মাগো♥♥♥♥♥

মঙ্গলবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

বসন্ত এলো প্রানে,তাইতো হারিয়ে যেতে চায় মনটা অচেনাতে

(স্বাধীন আহম্মেদঃ)খানসামা♥দিনাজপুর।
ভালোবাসা মানে নীল প্রজাপতি, ভালোবাসা মানে
হার মানা ক্ষতি, ভালোবাসা মানে রূপালী উজান,
ভালোবাসা মানে জোসনার গান, ভালোবাসা মানে
উষ্ণ স্রোতে বরফ গলা নদী...।
কণ্ঠশিল্পী আসিফের গানের কথামালার মতই
ভালোবাসা শাশ্বত, ভালোবাসা অবিনশ্বর-চিরযৌবনা,
ভালোবাসা সর্বজনীন। বসন্তের আগুন লাগা ফাগুনে
প্রকৃতিতে নেমেছে ভালোবাসার মৌসুম। আজ ১৪
ফেব্রুয়ারি। বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। ভালোবাসার
বার্তা সার্বজনীন হলেও ভালোবাসা দিবসের উচ্ছ্বাস
ও উন্মাদনা তরুণদের মাঝে সবচেয়ে বেশি। তবে তাদের
মাঝেও রয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। কেউ কেউ
ভালোবাসাকে একটা বিশেষ দিবসে আবদ্ধ করে রাখতে
নারাজ। আরেক পক্ষের দাবি, বছরজুড়েই ভালোবাসা
থাকবে কিন্তু ভালোবাসা দিবসকে বিশেষভাবে
উদযাপনে দোষের কিছু নেই। বরং ওই একটা দিনকে
ঘিরে ভালোবাসার মানুষগুলোর কাছে আবেগ প্রকাশের
যে সুযোগ, তা বছরের অন্য সময় ব্যস্ততার ফাঁকে হয়ে
ওঠে না। সময়ের স্রোতে ভালোবাসা এখন আর
প্রেমিকযুগল কিংবা নির্দিষ্ট বয়সের ফ্রেমে সীমাবদ্ধ
নয়। ভালোবাসার প্রকাশ কিংবা উদযাপন এখন মা-
বাবা এবং পরিবারের সদস্য নিয়ে হয়, শিক্ষক-
শিক্ষার্থীতে হয়, সহকর্মীদের সাথে হয়, হয় পথশিশুদের
খাইয়ে অথবা বৃদ্ধাশ্রমে আনন্দ ভাগাভাগি করে। আর
সেটাই বোধহয় ভালোবাসার স্বার্থকতা। কয়েকবছর
আগেও ভালোবাসা দিবসকে পাশ্চাত্য সংস্কৃতির থাবা
বলে ধুয়োধ্বনি দেওয়া হলেও আজ সেটা সার্বজনীনতা
পেয়েছে। তবে এর মাঝে তারুণ্যের বিপথগামীতাও
থেমে নেই। তবে সবকিছু ছাপিয়ে ভালোবাসাই সত্য,
ভালোবাসাই চিরন্তন। ভালোবাসা দিবস নিয়ে তরুণদের
থাকে নানা পরিকল্পনা-প্রস্তুতি। দিবসটি উদযাপন
নিয়ে কথা হয় সুদূর পোল্যান্ডে থাকা চট্টগ্রামের ছেলে
বাকি বিল্লাহ মোহাম্মদ শিবলীর সাথে। শিবলী
জানান, দূরদেশে বসে ভালোবাসার মানুষকে যেন আরো
বেশিই মনে পড়ে। এবার ভালোবাসা দিবসের
পরিকল্পনা বিষয়ে শিবলী জানান, ওর কণ্ঠে কবিতা আর
গান আমার ভীষণ প্রিয়। ভালোবাসা দিবসের প্রথম
প্রহরে সেসবই শুনবো। এবারের বইমেলায় রচিত ‘দরিয়ার
চিঠি’ (লেখক- সাদিয়া বিনতে শাহাজাহান) নামে তার
একটি কবিতার বই প্রকাশিত হয়েছে। প্রবাসে বসে
আপাতত সেটার প্রচারণা করছেন বলেও জানান তিনি।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা
বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী তাজনুভা আহমদ
তাজিন বলেন, প্রিয় মানুষটির সাথে প্রতিদিন দেখা না
হলেও ফোনে কথা বলে আপডেট থাকতে হয়। না হয় খুব
টেনশন লাগে। তবে আমরা কেবল নিজেদের খোঁজখবরের
মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকি না। দুজনই নিজেদের পরিবারের
সদস্যদের খবরাখবর রাখি, নিয়মিত কথা বলি।
ভালোবাসা তো কেবল দুজনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়,
https://m.facebook.com/akazadbd24/

পুরো
পরিবার মিলে ভালো থাকাই আমাদের কাছে
ভালোবাসা। সদ্য বিবাহিতা সাদার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের
শিক্ষার্থী নাহিদা সুলতানা অবশ্য এবারের
ভালোবাসা দিবস কাটাতে চান শ্বশুর-শাশুড়িসহ
পরিবারের সকল সদস্যদের নিয়ে স্বামীর রেস্টুরেন্ট
‘ভাদরাজ ক্যাফে’তে। নাহিদা জানান, জীবনে অনেক
ভালোবাসা দিবস নিজেরা নিজেরা উদযাপন করেছি।
কিন্তু পরিবারের সাথে উদযাপনের সুখ বোধহয় একদম
আলাদা। এখন ভালোবাসার সুখটুকু সবার সাথে
ভাগাভাগি করতেই বেশি ভালো লাগে। এদিকে সবাই
যখন প্রিয় মানুষটির সাথে ভালোবাসা দিবস উদযাপনে
রঙিন পরিকল্পনায় ব্যস্ত তখনো একগাদা পথশিশুদের
সাথে নিয়ে ব্যতিক্রমী ভালোবাসা দিবস উদযাপনে
ব্যাকুল তানজীল রশিদ নামের এক তরুণ। যিনি বছর
তিনেক ধরে এই দিনটিতে শতশত পথশিশুদের খাওয়ানোর
মধ্যেই তৃপ্তি খুঁজে পান। নগরীর ষোলশহর রেল স্টেশনে
বসবে তার এই মানবিক ভালোবাসার আসর। যেখানে তার
সামাজিক সংগঠন ‘অগ্রগ্রাহী’ এবং তার বন্ধুরা মিলে
অন্তত পাঁচ শতাধিক শিশুদের খাবারের আয়োজন
করেছেন।
তবে ভালোবাসাকে একটি বিশেষ দিনে সীমাবদ্ধ করে
রাখতে নারাজ সাউথ পয়েন্ট স্কুল এ্যান্ড কলেজের
শিক্ষিকা ইশরাত জাহান শারমীন। তিনি বলেন,
ভালোবাসা দিবসের নামে বর্তমান প্রজন্ম যে ধরণের
উন্মত্ততায় মেতে ওঠেছে তা আমাদের বাঙালি
সংস্কৃতি এবং সমাজব্যবস্থার সাথে সাংঘর্ষিক।
সেজন্য অসঙ্গতিপূর্ণ শিক্ষাব্যবস্থা এবং আধুনিকতার
নামে পরসংস্কৃতি চর্চাকে দায়ী করেন তিনি।
অন্যদিকে ইশরাত জাহানের সাথে দ্বিমত পোষণ করেন
পোর্ট সিটি ইন্টারন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ের
শিক্ষার্থী আবুল কালাম আজাদ। তিনি বলেন,
ভালোবাসা দিবস উপলক্ষ্যে অন্তত একটা দিনের জন্য
হলেও আপনজনদের সাথে আনন্দ ভাগাভাগি করার
সুযোগের পাশাপাশি আমাদের মনে শুদ্ধতা তৈরি হয়।
মানছি, ভালোবাসার জন্য কোন দিবস লাগেনা।
প্রতিদিনই ভালোবাসা যায়। কিন্তু এই বিশেষ দিবসকে
ঘিরে আপনি যেভাবে ভালোবাসার মানুষকে চমকে
দেওয়ার পরিকল্পনা করবেন প্রতিদিন তো সেটা করা
হয়ে ওঠেনা। আর বিশেষ দিনে আপত্তি থাকলে তো
https://m.facebook.com/akazadbd24/

জন্মদিন, বিবাহবার্ষিকীসহ বিভিন্ন দিবস পালন করাও

রবিবার, ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

এক নজরে ৩৭ তম জাতীয় সমাবেশে আনসার ভিডিপির পরিচিতি

বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী

প্রোফাইল

 আনসার ও ভিডিপি-পরিচিতি

বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী দেশের আইন-শৃংখলা রক্ষার পাশাপাশি বিভিন্ন কেপিআই, সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার নিরাপত্তা রক্ষা, ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ, জননিরাপত্তামূলক কাজ, পরিরেশের ভারসাম্য রক্ষা, দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা, আত্বনির্ভরশীলতা, পরিকল্পিত পরিবার গঠন, দারিদ্র্য বিমোচন, নিরক্ষতা দূরীকরণ, নারীর ক্ষমতায়ন, জাতীয় ও উপ-নির্বাচন, বিভিন্ন অনুষ্ঠান যেমন - ঈদ, পূজা, বড়দিন, নববর্ষ ইত্যাদির নিরাপত্তা বিধান করাসহ আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ন দায়িত্ব পালন করে থাকে। ১৯৪৮ সালের ১২ই ফেব্রুয়ারি এ বাহিনী গঠিত হয়। ১৯৫২-এর ভাষা অন্দোলনে এই বাহিনীর সদস্য আনসার প্লাটুন কমান্ডার আব্দুল জব্বার শহীদ হন। ১৯৭১ সালের ১৭ই এপ্রিল ‍মুজিব নগরে আনসার প্লাটুন কমান্ডার ইয়াদ আলীসহ ১২ জন আনসার সদস্য বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী  রাষ্ট্রপ্রধানকে ‘‘গার্ড অব অনার” প্রদান করেন। ১৯৭৬ সালে প্রথম আনসার ব্যাটালিয়ন গঠিত হয়। বর্তমানে এ বাহিনীর ২টি মহিলা আনসার ব্যাটালিয়ন সহ ৩৯টি ব্যাটালিয়ন রয়েছে। দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও আইন-শৃংখলা রক্ষা এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে দীর্ঘদিন প্রশংসনীয় অবদান রাখায়
সরকার এ বাহিনীকে ১৯৯৮ সালের ১০ মার্চ জাতীয় পতাকা প্রদান করেন। ক্রীড়া ক্ষেত্রে অসাধারণ সাফল্যের স্বীকৃতি স্বরূপ এ বাহিণীকে “স্বাধীনতা পদক ২০০৪” প্রদন করা হয়। ২০১০ সালে ১০ম সাউথ এশিয়া সাব গেমস্-এ এই বাহিণীর সদস্যরা সর্বমোট ১১টি স্বর্ণ পদক লাভ করে।
প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী দেশের আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। বৃহত্তর এ বাহিনীর ১৬টি ব্যাটালিয়নের ৭২৭২ জন সদস্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাথে পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। ৬০০ জন হিল আনসার ও ৭৮৮৭ জন হিল ভিডিপি পার্বত্য এলাকায় অপারেশন উত্তরণে সহায়তা পদান করছে। দেশের দক্ষিন পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোতে সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদ বিরোধী অভিযানে অত্যন্ত সুনামের সাথে ১০(দশ)টি ব্যাটালিয়নের মোট ২৬৩৯ জন সদস্য সুনামের সহিত দায়িত্ব পালন করছে। সমতল এলাকায় পুলিশের সাথে আইন শৃঙ্খলা রক্ষা থেকে শুরু করে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ, বিভিন্ন সরকারি সম্পত্তি রক্ষার কাজে ১০টি ব্যাটালিয়নের ৪১৬০ জন সদস্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। প্রায় ৪০০০০ অঙ্গীভূত সাধারণ আনসার সদস্য সরকারি বেসরকারি সংস্থা ও কেপিআই সমূহের নিরাপত্তা সেবায় নিয়োজিত আছে। র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নে (RAB) প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণীর কর্মকর্তাসহ অত্র বাহিনীর মোট ৫১৯ জন (পুরুষ ও মহিলাসহ) ব্যাটালিয়ন সদস্য প্রেষণে নিয়োজিত আছে। রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীসহ রাষ্ট্রের অতিগুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গের নিরাপত্তা বিধানের লক্ষ্যে প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তাবৃন্দ SSF এ নিয়োজিত আছেন। এ বাহিনীর সদস্যবৃন্দ ক্ষুদ্র পরিসরে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা বাহিণীতে কাজ করেছেন।
এ বাহিনীর স্থায়ী, অস্থায়ী ও স্বেচ্ছাসেবীসহ প্রায় ৬০ লক্ষ সদস্য-সদস্যা রয়েছে। দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নতিকল্পে বাহিনীর সদস্য-সদস্যাদের বিভিন্ন কারিগরি ও পেশাভিত্তিক প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয় এবং সফলভাবে প্রশিক্ষণ সমাপ্তকারীদেরকে আনসার-ভিডিপি উন্নয়ন ব্যাংকের মাধ্যমে জামানত বিহীন ঋন প্রদান করা হয়। প্রতি বছর ৩২ টি কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের মাধ্যমে এ বাহিনীর প্রায় ৫০০০ জন সদস্য-সদস্যাকে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। দেশের সরকারি চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে এ বাহিনীর স্বেচ্ছাসেবী সদস্য-সদস্যাদের ১০% কোটা সুবিধা রয়েছে।
দেশের আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় দায়িত্ব পালন ও সরকারের নির্দেশে অন্যান্য বাহিনীকে সহায়তা প্রদান করা, আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন কল্পে বাহিনীর সদস্যাদের বিভিন্ন কারিগরি ও পেশাভিত্তিক প্রশিক্ষণ প্রদান, সরকারি বেসরকারি সংস্থা সমূহের চাহিদার ভিত্তিতে নিরাপত্তা সেবা প্রদান, প্রশিক্ষণ ও অঙ্গীভূত করণের মাধ্যম কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি, সভা সেমিনারের মাধ্যমে গণসচেতনতা বৃদ্ধি তথা দেশের সামগ্রিক উন্নতি ও অগ্রগতিতে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী ব্যপক অবদান রাখছে এবং এ বাহিনীর দায়িত্বের পরিধি প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।

শনিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

স্বাধীন আহম্মেদঃসবাই বিপদে পরলে খোজ করে?

https://facebook.com/akakishadhin.akakishadhin.com
কাউকে কার কাজে লাগে না, কাউকে ছারা কাজ হয়না।
পরিহাসের তারকাটায়  আটক সবাই,
বিপদেই তদারকি,আর শেষ হলে কার খোজ কে করে।
হায়রে মানুষ।
এমনি একটি বাস্তব ঘটনায় মানুষকে কাদিয়ে দেয়।

স্বাধীন আহম্মেদঃসবাই বিপদে পরলে খোজ করে?

https://facebook.com/akakishadhin.akakishadhin.com
কাউকে কার কাজে লাগে না, কাউকে ছারা কাজ হয়না।
পরিহাসের তারকাটায়  আটক সবাই,
বিপদেই তদারকি,আর শেষ হলে কার খোজ কে করে।
হায়রে মানুষ।
এমনি একটি বাস্তব ঘটনায় মানুষকে কাদিয়ে দেয়।