https://facebook.com/akakishadhin.akakishadhin.comবড়পুকুরিয়া খনি এলাকায় ফাটল, গ্রামবাসীরা আতঙ্কে
দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি এলাকায় নতুন করে ভয়াবহ ফাটল দেখা দিয়েছে। এ ঘটনায় এলাকার বাসিন্দারা আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন।
বড়পুকুরিয়া হামিদপুর ইউনিয়নের বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি এলাকার বাঁশপুকুর, বৌদ্যনাথপুরম, শীবকৃষ্ণপুর গ্রামের বিভিন্ন স্থানে নতুন করে ফাটল দেখা দিয়েছে। কিছু কিছু এলাকা দেবেও যাচ্ছে।
খনি এলাকায় জীবন পরিবেশ ও রক্ষা কমিটির আহ্বায়ক মো. মশিউর রহমান বুলবুল হামিদপুর ইউনিয়নের ক্ষতিগ্রস্ত বাঁশপুকুর, বৌদ্দনাথপুরম, শীবকৃষ্ণপুর এলাকা পরিদর্শন করেন এবং বিষয়টি খনি কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, গত ৫ বছর আগে সরকার ওই এলাকার প্রায় ৬০০ একর জমি নতুন করে অধিগ্রহণ করে। তার মধ্যে বেশ কয়েকটি গ্রাম কয়লাখনির মধ্যে পড়ে যায়। তবে গ্রামের কিছু অংশ অধিগ্রহণ করা হয়নি। অধিগ্রহণ করা এলাকা থেকে কয়লা তোলার কারণে গ্রামগুলোর আবাদি জমি, রাস্তাঘাট, বাসাবাড়িতে ফাটল দেখা দিয়েছে। গ্রামের মানুষদের এখন আতঙ্কে দিন কাটছে। অনেকে রাতে নিজ বাড়িতে না থেকে অন্যের এলাকায় গিয়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে রাত যাপন করছেন। ইতিপূর্বে এমন ঘটনা ওই এলাকায় হওয়ার পরও এলাকার মানুষ একত্রিত হয়ে আন্দোলন করেছেন। সেই আন্দোলনের ফলে সরকার এলাকার মানুষকে ক্ষতিপূরণ দিয়েছিল। তবে সেই ক্ষতিপূরণ নিয়ে এলাকার মানুষ সন্তুষ্ট নয়।
বলা হয়েছিল, যারা ক্ষতিগ্রস্ত হবে তাদের জন্য নতুন করে কোল মাইনিং বিগ সিটি টাউন গড়ে তোলা হবে। যা দেখে এলাকার মানুষ খুশি হবে।
এ দিকে বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানি লিমিটেড এর প্রকৌশলী হাবীব উদ্দিন জানান, আমরা বিষয়টি জানতে পেরেছি। তদন্ত কমিটি গঠন করা হচ্ছে। কি পরিমাণ এলাকার ক্ষতি হচ্ছে কমিটি তা তদন্ত করে দেখবে। যারা ক্ষতিগ্রস্ত হবে পূর্বের ন্যায় তাদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। এতে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি এলাকায় নতুন করে ভয়াবহ ফাটল দেখা দিয়েছে। এ ঘটনায় এলাকার বাসিন্দারা আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন।
বড়পুকুরিয়া হামিদপুর ইউনিয়নের বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি এলাকার বাঁশপুকুর, বৌদ্যনাথপুরম, শীবকৃষ্ণপুর গ্রামের বিভিন্ন স্থানে নতুন করে ফাটল দেখা দিয়েছে। কিছু কিছু এলাকা দেবেও যাচ্ছে।
খনি এলাকায় জীবন পরিবেশ ও রক্ষা কমিটির আহ্বায়ক মো. মশিউর রহমান বুলবুল হামিদপুর ইউনিয়নের ক্ষতিগ্রস্ত বাঁশপুকুর, বৌদ্দনাথপুরম, শীবকৃষ্ণপুর এলাকা পরিদর্শন করেন এবং বিষয়টি খনি কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, গত ৫ বছর আগে সরকার ওই এলাকার প্রায় ৬০০ একর জমি নতুন করে অধিগ্রহণ করে। তার মধ্যে বেশ কয়েকটি গ্রাম কয়লাখনির মধ্যে পড়ে যায়। তবে গ্রামের কিছু অংশ অধিগ্রহণ করা হয়নি। অধিগ্রহণ করা এলাকা থেকে কয়লা তোলার কারণে গ্রামগুলোর আবাদি জমি, রাস্তাঘাট, বাসাবাড়িতে ফাটল দেখা দিয়েছে। গ্রামের মানুষদের এখন আতঙ্কে দিন কাটছে। অনেকে রাতে নিজ বাড়িতে না থেকে অন্যের এলাকায় গিয়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে রাত যাপন করছেন। ইতিপূর্বে এমন ঘটনা ওই এলাকায় হওয়ার পরও এলাকার মানুষ একত্রিত হয়ে আন্দোলন করেছেন। সেই আন্দোলনের ফলে সরকার এলাকার মানুষকে ক্ষতিপূরণ দিয়েছিল। তবে সেই ক্ষতিপূরণ নিয়ে এলাকার মানুষ সন্তুষ্ট নয়।
বলা হয়েছিল, যারা ক্ষতিগ্রস্ত হবে তাদের জন্য নতুন করে কোল মাইনিং বিগ সিটি টাউন গড়ে তোলা হবে। যা দেখে এলাকার মানুষ খুশি হবে।
এ দিকে বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানি লিমিটেড এর প্রকৌশলী হাবীব উদ্দিন জানান, আমরা বিষয়টি জানতে পেরেছি। তদন্ত কমিটি গঠন করা হচ্ছে। কি পরিমাণ এলাকার ক্ষতি হচ্ছে কমিটি তা তদন্ত করে দেখবে। যারা ক্ষতিগ্রস্ত হবে পূর্বের ন্যায় তাদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। এতে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন